বুয়েন্স আয়ার্স, আর্জেন্টিনা: ১২ ঘণ্টা, সিওদাদ দেল এস্তে, প্যারাগুয়ে: ১২ ঘণ্টা, কেপ টাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা: ১২ ঘণ্টা, মন্তেভিদো, উরুগুয়ে: ১২ ঘণ্টা, ক্যানবেরা, অস্ট্রেলিয়া: ১২ ঘণ্টা, পুয়ের্ত মন্ত, চিলি: ১২ ঘণ্টা, ক্রাইস্টচার্চ, নিউজিল্যান্ড: ১২ ঘণ্টা।
এদিকে যেসব মুসলিম পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে বাস করেন তারা গত বছরের তুলনায় এ বছর কম সময় রোজা রাখবেন এবং এদিকটায় সময়ের পরিধি আরও কমে আসবে। ২০৩১ সাল পর্যন্ত এটি কমতে থাকবে। এরপর আবার সময় বাড়বে। কিন্তু যেসব মানুষ বিষুব রেখার কাছে রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে উল্টোটি হবে।
প্রতি বছর ভিন্ন সময়ে রমজান মাস শুরু হয় কেন? : পবিত্র রমজান মাস প্রতি বছর ১০ থেকে ১২ দিন আগে শুরু হয়। কারণ ইসলামিক ক্যালেন্ডার চন্দ্র হিজরি ক্যালেন্ডারের ওপর করে গণণা করা হয়। আরবি মাসগুলো ২৯ দিন অথবা ৩০ দিন হয়। যেহেতু সৌরবছর থেকে চন্দ্র বর্ষ ১১ দিন কম, সে কারণে ২০৩০ সালে দুইবার রমজান মাস পাওয়া যাবে।
প্রথমটি শুরু হবে ৫ জানুয়ারি। দ্বিতীয় রমজানটি শুরু হবে একই বছরের ২৫ ডিসেম্বর।
এছাড়া পৃথিবীর একবারে উত্তরাঞ্চল, যেমন নরওয়ের লঙ্কারবায়েন, যেখানে ২০ এপ্রিল থেকে ২২ আগস্ট পর্যন্ত সূর্য অস্ত যায় না, সেসব অঞ্চলে সৌদি আরবের মক্কা অথবা কাছের কোনো মুসলিম দেশের সময় অনুযায়ী রোজা রাখার ব্যাপারে মত দিয়েছেন ইসলামিক স্কলাররা। সূত্র: আল জাজিরা, ঢাকা পোস্ট